আজ থেকে ‘জয় বাংলা’ আর জাতীয় স্লোগান নয়। মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের রায় স্থগিত করে এ আদেশ দেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বিভাগ। এর আগে সোমবার জাতীয় স্লোগান হিসেবে জয় বাংলা স্থগিত চেয়ে করা আবেদনের শুনানি হবার কথা ছিল। ওইদিন সকালে আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ
হিন্দুত্ববাদী রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের (আরএসএস) সমর্থনে সিভিল সোসাইটি অব দিল্লির ব্যানারে ভারতের রাজধানী দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়েছে। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী, আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে দিল্লির চাণক্যপুরী থানা থেকে পদযাত্রা করে বাংলাদেশ হাইকমিশন অভিমুখে যাওয়ার কথা জানিয়েছে বিক্ষোভকারীরা। বিবিসির সংবাদদাতা জানিয়েছেন, অন্তত গত এক
মেট্রোরেলের একক যাত্রার আরও ২০ হাজার কার্ড চলতি বছরের ডিসেম্বর মাসে আসছে বলে জানিয়েছে মেট্রোরেল পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড। ১৬ ডিসেম্বর ২০ হাজার টিকিট দেশে আসার প্রক্রিয়া শুরু হবে বলে জানিয়েছেন পরিচালক মো. জাকারিয়া। বলেছেন, ‘এটা মাসের শেষের দিকে হাতে পাওয়া যাবে। এরপর আবার ২৮ ডিসেম্বর আরও
বিভিন্ন কারণে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে যে মেঘ জমেছে তা সরাতে চায় ভারত। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে ভারত সরকারের এ বার্তা পৌঁছে দেন দেশটির পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রী। এ মেঘ সরানোর বিষয়ে ঐকমত্য পোষণ করা হয়েছে বাংলাদেশের পক্ষ থেকেও। বলা হয়েছে,স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে দুই দেশ একযোগে কাজ
সারাদেশের অধস্তন আদালতের প্রায় অর্ধশত বিচারক ও কর্মকর্তার অবিশ্বাস্য সম্পদ ও দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে। সুপ্রিমকার্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আমিমুল এহসান জোবায়ের সোমবার জনস্বার্থে রিটটি করেন। আজ বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চে এ আবেদনের ওপর শুনানি হতে পারে বলে জানিয়েছেন আইনজীবী। রিটে
আপিল বিভাগের বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ জিয়াউল করিম অবসরে যাচ্ছেন। আগামীকাল তার শেষ কর্মদিবস। এদিন সুপ্রিমকোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাকে সংবর্ধনা দেবেন বিচারপতিরা। সোমবার সুপ্রিমকোর্ট প্রশাসন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। বিচারপতি জিয়াউল করিম ১৯৮৬ সালের ১৮ মার্চ জেলা আদালতে আইন পেশা শুরু করেন। ১৯৮৮ সালের ১৮ এপ্রিল তিনি হাইকোর্ট বিভাগের আইনজীবী
ঢাকায় সফররত ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রি বলেছেন, ভারতের আকাঙ্ক্ষা হলো অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে গভীরভাবে কাজ করা। একইসঙ্গে আমরা সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া ঘটনাবলি নিয়ে আলোচনা করেছি। সংখ্যালঘু ইস্যুতে আমি আমাদের উদ্বেগের কথা জানিয়েছি। সংখ্যালঘুর বিষয় নিয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ বলেছে, বিষয়টি দেখবে। সোমবার মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্র সচিব জসীম
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশিদের জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর ভিসা সেন্টার দিল্লি থেকে সরিয়ে ঢাকায় অথবা প্রতিবেশী অন্য কোনো দেশে স্থানান্তরের অনুরোধ জানিয়েছেন। ইইউ’র কূটনীতিকদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা এ অনুরোধ করেন। সোমবার দুপুর ১২টায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ইইউ’র ১৯ সদস্যের
কূটনৈতিক সম্পর্কের দৃশ্যমান অবনতি এবং উভয় দেশের রাজনৈতিক উত্তেজনার মধ্যেই সোমবার ঢাকায় বৈঠকে বসেছেন বাংলাদেশ ও ভারতের পররাষ্ট্র সচিব। বৈঠকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মো. জসিম উদ্দিন এবং ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রি নিজ নিজ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। বাংলাদেশে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ২৭ দেশের ২৮ রাষ্ট্রদূত।সোমবার দুপুর ১২টায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে শুরু হয় বৈঠকটি। এতে প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের হেড অব ডেলিগেশন মাইকেল মিলার। বৈঠকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধি দলে ১৯ জন সদস্য রয়েছেন। পররাষ্ট্র