রবিউল ইসলাম রবি, খুলনা বিভাগীয় প্রতিনিধিঃ খুলনা জেলার অধিকাংশ উপজেলায় প্রতিষ্ঠিত আছে অনেক গুলো ইটভাটা (ব্রিকস) যার অধিকাংশ ইটভাটা সরকারের নিয়ম কানুন মানছে না।
সরজমিনে ঘুরে দেখা যায়, অনেক ইটভাটার মালিক রাজনৈতিক দলের বড় বড় নেতা ও প্রভাবশালী হওয়া খানিকটা তার প্রভাব খাটিয়ে সরকারের নির্দেশে নিয়ম ও পরিবেশ অধিদপ্তরের নাকের ডগা তারা নিয়ম-কানুনের ধারে কাছেও যেতে চায় না। সে কারনেই সরকার প্রতি বছর কোটি কোটি টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে। তাই প্রশাসনের সহযোগিতা করার জন্য মিডিয়ার অনুসন্ধানী মুলক তথ্য সংগ্রহ বিশেষ প্রয়োজন।
অপরদিকে দেখা যায় অনেক ইটভাটার মালিক গন অর্থনৈতিক ভাবে দুর্বল হওয়ার কারনে ইটভাটার কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে। খোঁজখবর নিয়ে জানা যায় প্রতি বছর প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে অনেক ইটভাটার মালিকদের লোকসান গুনতে হয়। কারন ব্যাংকগুলো ঠিক মত লোন না দেওয়ার কারনে বিপাকে পরতে হয় মানিকগনদের। অন্যদিকে ইটভাটার মালিকদের সংগঠন কখনোই কোন ইটভাটার সমস্যা সৃষ্টি হলে তাদের পাশে পাওয়া যায় না। অনুসন্ধানের এক পর্যায় যানা যায় পরিবেশন অধিদপ্তরের অসাধু অফিসারদের সহায়তায় সরকার হারায় কোটি কোটি টাকার রাজস্ব। এর প্রতিকার হওয়া প্রয়োজন। যেখানে পরিবেশ অধিদপ্তর,ফায়ার অধিদপ্তর, ভ্যাট ও ইনকাম ট্যাক্স দপ্তর, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর,সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মহোদয়গন পারমিশনে নামে ইটভাটা মালিকদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা যা অনেকেই জানেন না। বর্তমান সরকার প্রধানের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। এবং মিডিয়ার সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদক দের অনুসন্ধানীমূলক সকল তথ্য প্রদানের জন্য আন্তরিক ভাবে অনুরোধ করছি।
Leave a Reply