চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, আমি যাতে মেয়রের চেয়ারে বসতে না পারি এজন্য অনেকেই ষড়যন্ত্র করেছেন; কিন্তু এএফ হাসান আরিফ স্যারের সহযোগিতায় সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ হয়ে গেছে।
চসিক মেয়র বলেন, হাসান আরিফ নিজেই আমার ফাইল নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছে গিয়েছেন। মেয়র হওয়ার পরও দাপ্তরিক কাজে যখনই তার দ্বারস্থ হয়েছি, তখনই তার সহযোগিতা পেয়েছি। চট্টগ্রামের উন্নয়ন নিয়ে অনেক পরিকল্পনা ছিল উনার; কিন্তু তিনি তা করে যেতে পারেননি।
তিনি আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা এএফ হাসান আরিফ অত্যন্ত কর্মঠ ও মেধাবী মানুষ ছিলেন। তার স্মরণশক্তি ছিল অত্যন্ত প্রখর।
সভাপতির বক্তব্যে সাবেক মেয়র মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, আশির দশক থেকে হাসান আরিফ সাহেবের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল আমার। তিনি দক্ষিণ চট্টগ্রামের সন্তান হলেও বাঁশখালীর প্রতি তার আলাদা টান ছিল। তিনি দায়িত্ব পালনকালে বিভিন্নভাবে বাঁশখালীর উন্নয়নে ভূমিকা পালন করেছেন। তার মৃত্যুতে যে শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে তা অপূরণীয়। তিনি খান বাহাদুর ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান হিসেবে আমাকে সবসময় সহযোগিতা করেছেন।
সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন্ডাস্ট্রিজের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট রায়হানুল ইসলাম চৌধুরী, বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জামশেদুল আলম, অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মেজবাউল হক, সহকারী কমিশনার (ভূমি) জসীম উদ্দীন, বাঁশখালী থানার ওসি সাইফুল ইসলাম, বিএনপি নেতা শাখাওয়াত জামাল দুলাল, হাসান আরিফের সন্তান অ্যাডভোকেট মুয়াজ আরিফ, ব্যক্তিগত সহকারী আবিদ চৌধুরী, সাবেক চেয়ারম্যান শাহজাহান চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোঃ সোহেল মিয়া সরকারি, সম্পাদক : শামীম, বার্তা সম্পাদক : ইসমত প্রধান উপদেষ্টা : মোঃ পিন্টু
ঠিকানা : ২২৪ / ১ ফকিরাপুল, মতিঝিল ঢাকা-১০০০ মোবাইল : ০১৭৬৫৮৯৪১৭১