1. shadhinsomoy.com@gmail.com : স্বাধীন সময় : স্বাধীন সময়
  2. info@www.shadhinsomoy.com : স্বাধীন সময় :
রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫, ০৯:০৫ পূর্বাহ্ন
Title :
বনানীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা, চার আসামি কারাগারে সিলেট ও সুনামগঞ্জের বিচারকদের সঙ্গে প্রধান বিচারপতির মতবিনিময় নওগাঁয় আত্রাই নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে ঢুকছে পানি আ.লীগের মিথ্যা ইতিহাসের মুখোশ খুলে দিতে হবে: মঈন খান এতদিন দেখে দেখে পড়তে দাঁত ভেঙে যাওয়ার মতো লোকগুলো এমপি হয়েছিল বলছেন প্রধান উপদেষ্টা বিচার ও সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে পুরোনো সমস্যা ফিরবে ডিএমপিতে চালু হলো অনলাইনে জিডি, যেভাবে করবেন বীরগঞ্জে “আমাদের ক্লিনিকে” প্রসূতির মৃত্যুতে এলাকাবাসীর ক্ষোভ ! ফের লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা ড. ইউনূসের ‘মিষ্টি কথার’ সমালোচনা করে যা বললেন রাশেদ খান

জবিতে ভর্তি পরীক্ষা অসুস্থ শিক্ষার্থীকে কাঁধে তুলে হলে পৌঁছে দিলো বিএনসিসি সদস্য

  • Update Time : শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

বিল্ডিং থেকে নামার সময় সিঁড়ি থেকে পড়ে যান নুরে সাবা নামের এক ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী। খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটছিলেন তিনি। তাই আহত সাবাকে কাঁধে তুলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে নিচ্ছিলেন বিএনসিসির দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী কামরুন্নাহার।

শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ‘বি’ ইউনিট (কলা ও আইন অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষার দিন এমন দৃশ্য দেখা যায়।

শুধু সাবার ক্ষেত্রেই নয়, ভর্তিচ্ছু সব পরীক্ষার্থীর যেকোনো সমস্যার সমাধানে এভাবে এগিয়ে যান বিএনসিসি, রোভার স্কাউট ও রেঞ্জার ইউনিটের সদস্যরা। কেউ দেরিতে কেন্দ্রে আসা শিক্ষার্থীদের হলে পৌঁছে দিতে দৌড়ান, কেউ আবার দেখিয়ে দিচ্ছেন রুম নম্বর ও বিল্ডিং।

বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বেচ্ছাসেবী এসব সামাজিক সংগঠনের ভূমিকায় মুগ্ধ আহত ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী নুরে সাবা। তিনি বলেন, বিল্ডিং থেকে নামার সময় সিঁড়ি থেকে পড়ে যাই। পায়ে অনেক বেশি আঘাত লেগেছে, ঠিকমতো হাঁটতে পারছিলাম না। বিএনসিসির আপুরা কাঁধে করে নিয়ে এসেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা পেয়েছি। বাকি চিকিৎসা পরে নেবো।

বিএনসিসির দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী নাদিয়া বলেন, সাজিদ ভবনের বিল্ডিং থেকে নামার সময় সিঁড়ি থেকে সে পড়ে যায়। আমরা তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে নিয়ে এসেছি। পায়ে আঘাত লেগে অনেকটা ফুলে গেছে। আঘাত খুব বেশি গুরুতর কি না, তা বোঝা যাচ্ছে না। তবে তার হাঁটতে অনেক কষ্ট হচ্ছে।

 

জবির বিএনসিসি ক্যাডেট ইনচার্জ সার্জেন্ট তৌফিক হোসেন বলেন, আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার। সব ক্যাডেট অক্লান্ত পরিশ্রম করছে, সবাইকে সাহায্য করতে পেরে আমরা আনন্দিত।

 

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ তাজাম্মুল হক বলেন, আমাদের বিএনসিসি, রোভার ও রেঞ্জার ইউনিটের সদস্যরা সবাই সুন্দরভাবে দায়িত্ব পালন করছে। খুবই সুন্দর ও সুশৃঙ্খলভাবে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১
© All rights reserved
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট