1. shadhinsomoy.com@gmail.com : স্বাধীন সময় : স্বাধীন সময়
  2. info@www.shadhinsomoy.com : স্বাধীন সময় :
সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:৪৪ পূর্বাহ্ন
Title :
মেয়েকে দা দিয়ে কুপিয়ে পুকুরে ফেলে দিলেন বাবা! নিউইয়র্ক সিটির মেয়র পদপ্রার্থী জোহরান মামদানির প্রচারণায় জীবনের সক্রিয় কিছু উপদেষ্টার শেষ দেখতে চান সারজিস সিলেটে ব্যবসায়ীর ১৫ লাখ টাকা ছিনতাই কালিয়াকৈর নৌকা ডুবি নিহতের পরিবারের হাতে চেক তুলে দেন কালিয়াকৈর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউসার আহামেদ আমতলীতে এক নারীসহ ৩ বিকাশ প্রত্যারক গ্রেপ্তার আমতলীতে বিএনপি’র মিছিলে হামলা ও ককটেল বিস্ফোরন, আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেপ্তার কুড়িগ্রামে নদীর স্রোতে ভেসে আসছে গাছের গুড়ি চিলমারীতে চোরাইকৃত ৫টি মোটরসাইকেল উদ্ধারসহ গ্রেপ্তার- ৫জন কুড়িগ্রাম সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত

ছিনিয়ে নেয়া আ.লীগ নেতাকে ধরতে ভাইয়ের শ্বশুরকে তুলে নিল ডিবি

  • Update Time : রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

ডিবি পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল জলিলকে ফের ধরতে তার ভাইয়ের শ্বশুর ও মাংস ব্যবসায়ী মানিক হোসেনকে আটক করেছে পাবনা জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। শনিবার সকালে ভাঙ্গুড়া পৌরপাড়া থেকে তাকে আটক করা হয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে ফরিদপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

জানা গেছে, শুক্রবার বিকেলে পাবনার ফরিদপুর উপজেলার বেড়হাউলিয়া এলাকায় আওয়ামী লীগ নেতা ও জেলা পরিষদের সদস্য আব্দুল জলিলকে আটক করে ডিবি পুলিশ। তিনি ফরিদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। ডিবি পুলিশ জলিলকে আটক করে নিয়ে যাওয়ার সময় বেড়হাউলিয়া বাজার এলাকায় স্থানীয় জনগণ তাদের বাধা দেয়। এ সময় উত্তেজিত জনতার চাপে পড়ে ডিবি পুলিশ জলিলকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। পরে ঘটনাস্থল থেকে দ্রুত সরে যায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এই ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি হয়।

 

এ ঘটনার পরদিন শনিবার সকালে জলিলের ছোট ভাইয়ের শ্বশুর ভাঙ্গুড়া উপজেলার মাংস ব্যবসায়ী মানিক হোসেনকে তার বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যায় ডিবি পুলিশ।

 

ডিবি পুলিশের দাবি, জলিলের অবস্থান সম্পর্কে মানিক ও তার পরিবার অবগত ছিল এবং জলিলকে আটকের সময় তিনি পুলিশের কাজে বাধা দিয়েছিলেন। এ কারণে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়। তবে মানিকের পরিবার এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলছে, ঘটনার সময় তিনি সেখানে উপস্থিত ছিলেন না। তিনি তখন ব্যবসায়িক কাজে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে অবস্থান করছিলেন।

ঘটনায় আরও কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে বলে জানা গেলেও তাদের সংখ্যা ও তাদের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেয়া হয়ে তা নিশ্চিত হওয়া যায় নাই।

 

ফরিদপুর থানার ওসি (তদন্ত) জামাল উদ্দিন নিশ্চিত করেছেন যে, মানিক বর্তমানে থানার হেফাজতে রয়েছেন। তবে তার বিষয়ে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, তা জানতে ফরিদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন তিনি। তবে যুগান্তরের পক্ষ থেকে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও ফরিদপুর থানার ওসি ফোন ধরেননি।

 

পাবনা ডিবি পুলিশের ওসি হাসান বাসির জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগ নেতা জলিলকে আটক করা হলেও পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠায় জনতার চাপে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। তিনি দাবি করেন মানিক ঘটনাস্থলে ছিলেন এবং পুলিশের কাজে বাধা দিয়েছেন। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে ফরিদপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এখন এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট থানা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  
© All rights reserved
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট