রাজিবপুর উপজেলায়, বেপরোয়া ভাবে কাকড়া গাড়ি চালানোর অবস্থায় গাড়ি থেকে ছিটকে পড়ে আমজাত নামে এক কাকড়া গাড়ি ড্রাইভার এর মৃত্যু হয়েছে। মৃত ড্রাইভার এর নাম মো: আমজাত হোসেন, পিতার নাম : মো: ছবর আলী। বয়স আনুমানিক ২২ বছর। গ্রাম: টাংগলিয়া পাড়া। ড্রাইভার আমজাদ হোসেন এক্সিডেন্ট করার সঙ্গে সঙ্গে রাজিবপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে আসেন তার স্বজনরা। রাজিবপুর সদর হাসপাতালে কর্মরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা দেয়।
গাড়ির মালিকের নাম: মোঃ ছাত্তার আলী, গ্রাম: বদর পুর।।গাড়ির মালিকের সঙ্গে ফোনে কথা বলার চেষ্টা করলেও তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি।
গ্রাম বাসীর কথা মতে জানা যায় যারা কাকড়া গাড়ি চালায় তারা অনেকে অপ্রাপ্তবয়স্ক এবং অদক্ষ এই অপ্রাপ্ত বয়স এবং অদক্ষ ড্রাইভাররা যখন রাস্তায় গাড়ি চালায় তখন মনে হয় তারা রাস্তায় প্লেন চালাচ্ছে, এই ড্রাইভারদের নাই কোন ড্রাইভিং লাইসেন্স নাই কোন সরকার অনুমোদিত কাগজ পাতি তবুও হাইওয়ে রোড এবং শুরু রাস্তা দিয়ে এরা বেপরোয়া ভাবে গাড়ি চালায় যার কারনে রাস্তায় এ ধরনের এক্সিডেন্ট গুলো বেশি হচ্ছে পথচারীরা জানায় । এবং কি অনেক ড্রাইভার মাদকাসক্ত এবং নেশা সঙ্গে জড়িত। বিশেষ করে যারা কাকড়া গাড়ির মালিক এবং ডেজারের মালিক তারা নাকি প্রশাসনিক কর্মকর্তা কর্মচারীদের কে মান্থলি একটি হাদিয়া হাদিয়ে দিয়ে তারা এই মাটি কাটার কাজগুলো করে থাকেন। এবং ব্যবসার কাজ পরিচালনা করে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছেন।
এ ব্যাপারে আমাদের ১ নং রাজিবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মহোদয়ের মিরনঃ মোহাম্মদ ইলিয়াস এর সঙ্গে কথা বল্লে তিনি বলেন বয়স কম আর বেশি নয় মূলত তারা সংসারের তাগিদেই এই অল্প বয়সে কাজ গুলো বেছে নেয় যাতে করে কিছু টাকা উপার্জন করে সংসারের খরচের ভার বহন করতে পারে। তিনি বলেন এ বিষয়ে একটি ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে উপজেলা প্রশাসনিক কর্মকর্তা এবং রাজিবপুর থানা ইনচার্জ আমিনুল ইসলাম এর সঙ্গে কথা বলে এর একটা ব্যবস্থা নেবেন যাতে করে কোন ছেলেপেলে এই অল্প বয়সেই এই কাজ আর না করতে পারে।এবং এই অনাকাঙ্ক্ষিত মিতুর ঘটনা যেন আর না ঘটে । করছেন।
এ ব্যাপারে আমাদের ১ নং রাজিবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মহোদয়ের মিরনঃ মোহাম্মদ ইলিয়াস এর সঙ্গে কথা বল্লে তিনি বলেন বয়স কম আর বেশি নয় মূলত তারা সংসারের তাগিদেই এই অল্প বয়সে কাজ গুলো বেছে নেয় যাতে করে কিছু টাকা উপার্জন করে সংসারের খরচের ভার বহন করতে পারে। তিনি বলেন এ বিষয়ে একটি ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে উপজেলা প্রশাসনিক কর্মকর্তা এবং রাজিবপুর থানা ইনচার্জ আমিনুল ইসলাম এর সঙ্গে কথা বলে এর একটা ব্যবস্থা নেবেন যাতে করে কোন ছেলেপেলে এই অল্প বয়সেই এই কাজ আর না করতে পারে।এবং এই অনাকাঙ্ক্ষিত মিতুর ঘটনা যেন আর না ঘটে ।
Leave a Reply