1. shadhinsomoy.com@gmail.com : স্বাধীন সময় : স্বাধীন সময়
  2. info@www.shadhinsomoy.com : স্বাধীন সময় :
রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫, ১২:৪৩ পূর্বাহ্ন
Title :
বনানীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা, চার আসামি কারাগারে সিলেট ও সুনামগঞ্জের বিচারকদের সঙ্গে প্রধান বিচারপতির মতবিনিময় নওগাঁয় আত্রাই নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে ঢুকছে পানি আ.লীগের মিথ্যা ইতিহাসের মুখোশ খুলে দিতে হবে: মঈন খান এতদিন দেখে দেখে পড়তে দাঁত ভেঙে যাওয়ার মতো লোকগুলো এমপি হয়েছিল বলছেন প্রধান উপদেষ্টা বিচার ও সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে পুরোনো সমস্যা ফিরবে ডিএমপিতে চালু হলো অনলাইনে জিডি, যেভাবে করবেন বীরগঞ্জে “আমাদের ক্লিনিকে” প্রসূতির মৃত্যুতে এলাকাবাসীর ক্ষোভ ! ফের লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা ড. ইউনূসের ‘মিষ্টি কথার’ সমালোচনা করে যা বললেন রাশেদ খান

আজম খানের স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্তি মানুষের ভালোবাসাই ছিল পপগুরুর সবচেয়ে বড় অ্যাওয়ার্ড

  • Update Time : শুক্রবার, ৭ মার্চ, ২০২৫

জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদান রাখায় স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন বাংলা পপ সংগীতের গুরু আজম খান। এই কিংবদন্তি শিল্পী তার মৃত্যুর সাড়ে ১৩ বছর পর পাচ্ছেন এই পুরস্কার। এমন খবরে খুশি তার পরিবারের সদস্যরা।

আজম খানের স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্তির প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন মেয়ে অরণী খান। আক্ষেপ করে বললেন, বাবা বেঁচে থাকতে এই সম্মান পেলে পরিবারের আনন্দটা দ্বিগুণ হতো। আজম কন্যার কথায়, ‘খবরটি শোনার পর আমাদের পরিবারের সবাই অনেক খুশি। শুধু একটাই আফসোস, আব্বা জীবিত অবস্থায় এটা দেখে যেতে পারলেন না। এটাই শুধু কষ্ট। এই সম্মানটা অনেক আগেই তাকে দেওয়া উচিত ছিল। কেন এত দিন দেওয়া হয়নি এই আক্ষেপ করব কার কাছে আর করেইবা কী লাভ। দেরিতে হলেও রাষ্ট্র তাকে সম্মান দিচ্ছে, তাতেই আমরা খুশি। আব্বা বেঁচে থাকলে আনন্দটা দ্বিগুণ হতো।’

অরণী জানান, পুরস্কার নিয়ে ভাবতেন না তার বাবা আজম খান। মানুষের ভালোবাসাই ছিল তার কাছে বড় পুরস্কার। অরণী বলেন, ‘আব্বা কখনোই কোনো অ্যাওয়ার্ড বা পদক নিয়ে মাথা ঘামাতেন না। তিনি মানুষকে গান দিয়েছেন, বিনিময়ে সবাই তাকে ভালোবাসা দিয়েছেন, এটাই ছিল তার বড় পাওয়া। জিজ্ঞাসা করতাম, আব্বা তুমি অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে যাও না কেন, পুরস্কারইবা নেও না কেন? পুরস্কার পেলে তো আমাদের ভালো লাগে। আব্বা বলত, ‘মানুষের ভালোবাসাই আমার সবচেয়ে বড় অ্যাওয়ার্ড। ক্রেস্ট তো বাসায় এনে সাজিয়ে রাখব। এটা বড় কিছু নয়। মানুষের ভেতরে আমার জন্য যে ভালোবাসা জন্মেছে সেটাই আমার বড় পদক।’ আব্বাই ঠিক ছিলেন। মানুষ তাকে ভালোবাসে বলেই এত বছর পরেও তাকে সবাই মনে রেখেছে। তিনি মানুষের জন্য গান গেয়েছেন। সেই গানই তাকে বাঁচিয়ে রেখেছে।’

 

আজম খান একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, একাত্তরে অস্ত্র হাতে গেরিলাযুদ্ধ করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের পর বন্ধুদের নিয়ে গড়ে তোলেন গানের দল ‘উচ্চারণ’। ক্যারিয়ারে ১৭টির বেশি অ্যালবাম রয়েছে তার। ২০১১ সালের ৫ জুন মারা যান আজম খান।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১
© All rights reserved
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট